Comment

ভালো মুসলিম ও সত্যি কারের মুসলমানের পরিচয়

ইসলাম প্রথম সত্য হচ্ছে আল্লাহ কাছে আত্তসর্মপন করা। আল্লাহর মনোনীত দ্বীন ইসলাম পালন করতে আল্লাহ আদেশ নির্দেশ পালন করতে ইসলামে আল্লাহ পাক যা দিয়েছে লন সকল কিছু পালন করতে হবে যেমন - আল্লাহর সৃষ্টি, কিতাব,নবী, রাসুল, দুনিয়া যা আছ সব আল্লাহর ইচ্ছা ব্যতিত না হওয়া,পরকাল,জাহান্নাম, জান্নাত, আকাশ মন্ডল সব আল্লাহর সৃষ্টি। 

আরো পড়ুন : বিড়াল সম্পর্কে ইসলাম কি বলে

রাসুল (সাঃ) বলেন কিয়ামতের পর হাশরের ময়দানে আল্লাহ পাক সর্বপ্রথম নামাজের হিসাব নিবে, এই জন্য নামাজ হলো জান্নাতের চাবি,নামাজ পারে মানুষ মানুষ হিসাবে পরিণত করতে। বিজ্ঞানীগণ বলে মানুষ তার মাথায় যদি রক্ত চলাচলে সহায়তায় করে তাহলে তার মাথা শান্ত থাকবে,যা নামাজের মাধ্যমে একটি নিজেকে শান্ত রাখে। ভালো মুসলিম হওয়ার অন্যতম একটি গুণ হচ্ছে তাকে সর্বদা সদাচরণ ব্যবহার করতে হবে। 


হালাল উপাজন মানুষ কে বিশ্বাস করতে শিখায়,একটি মানুষ আরেকটি মানুষের কাছে গেল সাহায্যের জন্য কিন্তু সে টাকার জন্য অর্থাৎ ঘুষের জন্য তাকে সাহায্য করল এটা কোন ভালো মুসলমানের কাজ হতে পারে না। সুদ,ঘুষ, দখল, জুলুম, দখল করে কাউকে ঠাকিয়ে কোন সম্পদ আর্তশাদ করা মুসলিম কখনো ভালো হতে পারে না। ভালো মুসলিম হতে হলে আপনাকে মানুষের সাহায্য করতে হবে,জুলুম করা যাবে,মিথ্যা বলে অর্থ কামাই করা যাবে, দখল করা যাবে,তাহলে আপনি একজন ভালো মুসলিম। 

আরো পড়ুন : আজরাইল ফেরেশতার দায়িত্ব 

এক মুসলিম আরেক মুসলমানের ভাই। কোন মুসলিম তার ভাইয়ের ক্ষতি করতে পারে না,সে তার ভাইয়ের প্রতি জুলুম করবে,তার গিবত করবে না, তার সাথে অন্যায় কাজ করবে না, তাকে অপমান করবে না, তার প্রতারণা করবে এটাই একজন ভালো মুসলিমের বেষ্টট,একজন ভালো মুসলিম সবসময় খেয়াল রাখে তার ধারা যেন কারো ক্ষতি না, সে চেষ্টা করে সবসময় তাদের অধিকার রক্ষার।


একজন ভালো মুসলিম হলো আল্লাহ পাকের হক আদায় করা,আল্লাহ হক হলো আল্লাহ ইবাদত ব্যতিত আর কারো ইবাদত না করা। শিরক থেকে মুক্ত থাকা। সকল পাপ কাজ থেকে নিজেকে মুক্ত করা, নিজের গুনাহের প্রতি আল্লাহ পাকের কাছে ক্ষমা চেয়ে ভাবিষ্যতে সচেতন থাকা আর যেন কোন গুনাহ না হয়। নিয়মিত নামাজ, জিকির, কুরআন পাঠ করে আল্লাহর হক আদায় করতে হবে। 


সবসময় আল্লাহ কে সরণ করা,কেননা যে ব্যাক্তি আল্লাহ কে ভুলে যায় আল্লাহ ও তাকে ভুলে যায়, এই সবচেয়ে বেশি নামাজ পড়তে হবে, কেননা নামাজের মাধ্যমে আল্লাহ পাকে সাথে একাগ্রতা বৃদ্ধি পায়,নিয়মিত নফল ইবাদত করলে আল্লাহর কাছে যাওয়া যায়। চেষ্টা করতে প্রতিনিয়ত আল্লাহর প্রতি ইস্তেগফার পাঠ করা। নবীর সুন্নত অনুসরণ করা। আল্লাহ পাক বলে যে আমার নবীর কে অনুসরণ করল সে যেন আমাকে সরণ করল।

 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ