ইসলামী ইতিহাস পড়লে আমার জানতে হযরত দাউদ আঃ এর উম্মত আল্লাহ তায়ালার আদেশ অমান্যকরে ফলে তাদের করুন পরিণতি হয়। এ ধরনের একটি ঘটনা হল দাউদ (আঃ) উম্মতদের কে বানর বানানো হয়েছিল। ইসলামিক গ্রন্থ সমূহে জন্য আল্লাহ শাস্তির কথা উল্লেখ করা হয়েছে। যা একটি শিক্ষিণীয় ঘটনা হিসাবে রয়ে গেছে।
হাদিস ও কোরআনে কি বলা হয়েছে।
দুনিয়ার জীবনে আল্লাহ তায়ালা যুগে বহু জাতি কিংবা মানুষ অথবা শাসক দেরকে অন্যায় করার কারণে কঠিনতম শাস্তি দিয়েছে। তেমনিভাবেই একটি জাতি কে বানর বানিয়ে শাস্তি দেওয়া হয়ে। যুগে যুগে এই রকম বহু নির্দেশন দেখিয়ে চলেছেন। বর্তমানে দেখাচ্ছেন, একটি শাস্তি এই রকম নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি বলেছেন, দাউদ আঃ যুগে আল্লাহর নাফরমানি করার কারণে বানর বানানো হয় ভবিষ্যতে কিছু মানুষ কে বানর বানানো হবে।
সকালের ইবাদত ও জিকির
কোরআনের আল্লাহ তায়ালা বলেন। সূরা আল-বাকারা (২:৬৫) এবং সূরা আল-আরাফ (৭:১৬৩) তে উল্লেখিত আছে যে,তোমাদের মধ্যে (বনী ইসরাইল) যারা শনিবারে (বিশ্রামের দিনে) সীমালংঘন করেছিল, তাদেরকে তোমরা নিশ্চিতভাবে জান। আমি তাদেরকে বলেছিলাম, ‘তোমরা ঘৃণিত বানর হয়ে যাও।
যখন তারা শনিবারে সীমালংঘন করত; যখন শনিবার পালনের দিন মাছ পানিতে ভেসে তাদের কাছে আসত। কিন্তু যেদিন তারা শনিবার পালন করত না, সেদিন তা তাদের কাছে আসত না। এভাবে আমরা তাদেরকে পরীক্ষা করতাম, কারণ তারা ফাসেকী করত।
কষ্টের দোয়া ফা ইন্না মা আল উসরি উসরা
তাদের নিষেধ করা হয়েছে তারা যেন শনিবারে মাছ না ধরে কিন্তু তারা শে কথা শুনে। আল্লাহ পাকের আদেশ অমান্য কারী কে আল্লাহ তায়ালা একটি নিদিষ্ট সময় পর্যন্ত অবকাশ দেন যেন সে তার ভুল বুঝতে পারে। কিন্তু যখন কোন বান্দা অনবরত পাপ করতে থাকে আল্লাহ তাকে যখন পাকড়াও করে করেন তখন তার আর বাঁচার পথ নেই।
প্রশ্ন হলো কেয়ামতের কাদের আবার বানর বানানো হবে,নবী করিম সল্লাল্লাহু আলাইহি বলেছেন, কেয়ামতের আগে আমার উম্মতের কিছু লোক কে আল্লাহ পাক বানর ও শুকুরে পরিণত করবে। যাদের করা হবে তারা হলো মদ কে হালাল বলে চালিয়ে দিবে, যারা বাধ্য যন্ত্র নিয়ে রাতের বেলায় নর্তুকি নাচাবে,যারা অশ্লীলতা বেহায়াপনা কে জায়েজ করে নিবে। এদের মধ্যের মানুষ কে বানর বানানো হবে।
যে পাপের জন্য অপমানিত হলো।
এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়েছে যে, আল্লাহ তাদের এ অন্যায়ের শাস্তিস্বরূপ তাদেরকে ‘লাঞ্ছিত বানর’ বানিয়ে দিয়েছিলেন। এটি ছিল তাদের অবাধ্যতার চরম পরিণতি। তারা তাদের কৃত্র কর্মের জন্য শাস্তি পেয়েছে। শনিবার মাছ ধরা থেকে বিরত থাকার জন্য বনী বার বার তাদের কে সাবধান করেছিল কিন্তু তারা এটি মানতে নারাজ কেননা তারা চিন্তা করতো এটির সাথে আল্লাহর কোন সম্পর্ক নেই।
পবিত্র কুরআনে দুটি আয়াতে সূরা আল-বাকারা (২:৬৫) সূরা আল-আরাফ (৭:১৬৩) আল্লাহ তায়ালা দাউদ আঃ এর উম্মতের সম্পর্কে বলেছে,কিন্তু মানুষের পাপের কথা আল্লাহ তায়ালা যুগে কি করেছে কি শাস্তি দিয়েছেন এই রকম বহু আয়াতে আল্লাহ বর্ণনা করেছেন। যেন মানুষ কে সরণ করিয়ে দেওয়া যায় কিভাবে আল্লাহ তাদের শাস্তি, সাবধান হে মোসলমান আল্লাহ কে ভয় কর।
0 মন্তব্যসমূহ